শান্তিপূর্ণভাবে বিরোধ নিষ্পত্তির ক্ষেত্রে পার্বত্য শান্তি চুক্তি বিশ্বে একটি অনুসরণীয় দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে বলে জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।
শান্তি চুক্তি
আজ ২ ডিসেম্বর পার্বত্য শান্তি চুক্তি সম্পাদনের ২৬ বছর পূর্ণ হলো। ১৯৯৭ সালের এই দিনে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক গঠিত পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক জাতীয় কমিটির সঙ্গে পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতির এ ঐতিহাসিক চুক্তি সম্পাদিত হয়। এ দিনটি বাংলাদেশের ইতিহাসে একটি বিশেষ দিন।
শান্তি চুক্তি হওয়া সত্ত্বেও উত্তর ইথিওপিয়ায় সংঘাত যেন থামছে না।
রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ বলেছেন, শান্তি চুক্তির ফলে পার্বত্য জেলাগুলোর আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের পথ সুগম হয়েছে।তিনি ‘পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তি চুক্তি দিবস ২০২২’ উপলক্ষে আজ এক বাণীতে এ কথা বলেন।
সীমান্তে স্থিতাবস্থা বজায় রাখতে মাসখানেক আগে অস্ত্রবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর করেছে ভারত ও পাকিস্তান। ওই সমঝোতায় বড় ভূমিকা পালন করেছে সংযুক্ত আরব আমিরাত এমনটাই জানা গেছে।
যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় ইসরায়েল এবং সংযুক্ত আরব আমিরাতের উচ্চ পর্যায়ের প্রতিনিধিদল আজ হোয়াইট হাউসে এক ঐতিহাসিক শান্তি চুক্তিতে সই করবে।